logo

সময়: ০৪:০৮, রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪

৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ০৪:০৮ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ খবর

কর্মনিষ্ঠ ও ত্যাগী পেশাজীবীকে প্রতিষ্ঠান সবসময় মনে রাখবে- উপাচার্য ড. মশিউর রহমান    

Mashiur Rahaman
০৫ মে, ২০২৪ | সময়ঃ ১০:১৪
photo
কর্মনিষ্ঠ ও ত্যাগী পেশাজীবীকে প্রতিষ্ঠান সবসময় মনে রাখবে- উপাচার্য ড. মশিউর রহমান    

মশিউর রহমান ঃ-  একজন কর্মনিষ্ঠ ও ত্যাগী পেশাজীবীকে প্রতিষ্ঠান সবসময় মনে রাখবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ কী অসম্ভব দেশ। এদেশের বেশির ভাগ মানুষ মানবিক। সবাই বাঙালি সত্তায় উজ্জীবিত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসম্ভব সুন্দর একটি দেশ দিয়ে গেছেন। আমরা যে যেখানে আছি সেখান থেকে যদি মন দিয়ে কাজ করি তাহলে তুষ্টি নিয়ে ফিরে যাওয়া সম্ভব।   ৫ মে ২০২৪ তারিখ রবিবার গাজীপুরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে সিনেট হলে ‘পেশাগত দক্ষতা ও কর্মনিষ্ঠার ৩১ বছর, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বদরুজ্জামানের অবসরোত্তর সংবর্ধনা শীর্ষক অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন উপাচার্য ড. মশিউর রহমান।  

 

 

শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে উপাচার্য ড. মশিউর রহমান বলেন, আমরা যে যেখানেই কাজ করি যাবার বেলায় যেন তুষ্টি নিয়ে যেতে পারি। আপনারা যারা প্রতিজন এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যাবেন তখন গৌরবের সঙ্গে যাবেন। মাথা উঁচু করে যাবেন। আপনাদের পথচলা যেন অনুপ্রেরণার হয়। যাবার সময় বদরুজ্জামানের মত করে যাবেন যেন সব সহকর্মীর ভালোবাসায় সিক্ত হতে পারেন। যাওয়ার সময় ভালোবেসে যাবেন যেন বিশ্ববিদ্যালয়কে দুহাতে দিয়ে গেছেন। এভাবে যদি দিয়ে যেতে পারেন সেটি হবে সবচেয়ে বড় আনন্দের। যে পরিবারের কাছে ফিরে যাবেন সে পরিবারও আপনাকে শ্রদ্ধার চোখে দেখবে। কেননা আপনি পরিবারের মতো করে একটি প্রতিষ্ঠানকে পরিচর্যা করে বাড়িতে ফিরেছেন।

 

 

উপাচার্য ড. মশিউর রহমান আরও বলেন, আমরা যে যেখানেই আছি এই পথ খুবই সাময়িক। কিন্তু আমাদের কার্যক্রম সুদূরপ্রসারী। আমাদের এই পথযাত্রা পায়ের ছাপের মতো করে থেকে যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বিদায়ী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বদরুজ্জামানকে শুভেচ্ছা স্মারক হিসেবে ক্রেস্ট ও বই তুলেন দেন উপাচার্য ড. মশিউর রহমান। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল-হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আবেগঘন বিদায়ী বক্তব্য প্রদান করেন বদরুজ্জামান। এছাড়া বদরুজ্জামানের সঙ্গে কাজের বিভিন্ন স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য প্রদান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আবদুস সালাম হাওলাদার, স্নাতকোত্তর শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিন কাশেমসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দপ্তরের বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।

শেয়ার করুন...

আরও পড়ুন...

ফেসবুকে আমরা…