চট্টগ্রাম বিভাগে সর্বোচ্চ মাদক ও অস্ত্র উদ্ধার,ওয়ারেন্ট তামিল এবং মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতারসহ এলাকার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখায় এবারও চট্টগ্রাম বিভাগে শ্রেষ্ট ওসি’র সম্মাননা পেলেন টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রনজিত কুমার বড়ুয়া।
গত আগষ্ট ২০১৮ মাসে টেকনাফ থানায় চট্টগ্রাম রেঞ্জের মধ্যে সর্বোচ্চ মাদক ও অস্ত্র উদ্ধার,ওয়ারেন্ট তামিল এবং মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার ও আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সাফল্য জনক ভূমিকা রাখায় রনজিত কুমার বড়ুয়াকে চট্টগ্রাম বিভাগের শ্রেষ্ট ওসি র সম্মাননা দেয়া হয়েছে।
সোমবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ টায় চট্টগ্রাম রেঞ্জ অফিসের সম্মেলন কক্ষে চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডি আই জি খন্দকার গোলাম ফারুক বি পি এম,পি পি এম'র সভাপতিত্বে মাসিক ক্রাইম কনফারেন্স সভায় তাকে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়। উক্ত সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে অন্যান্যদেও মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ,অতিরিক্ত ডি আই জি (অপারেশন এন্ড ক্রাইম) মোহাম্মদ আবুল ফয়েজ, কক্সবাজার জেলার পুলিশ সুপার ড: এ কে এম ইকবাল হোসেন, কক্সবাজার জেলার নবাগত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হোসেনসহ চট্টগ্রাম বিভাগের সকল জেলার পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ সারোয়ার আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপারেশন এন্ড ক্রাইম) মাহমুদা বেগম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এ্যাস্টেট এন্ড ওয়েল ফেয়ার) নিস্কৃতি চাকমা, সহকারী পুলিশ সুপার (স্টাফ অফিসার) মান্না দে ও সহকারী পুলিশ সুপার ( অপারেশন ্ ক্রাইম) আকলিমা আক্তার প্রমুখ।
ওসি রনজিত কুমার বড়ুয়া একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে রাজাকার আলবদরের হাত থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষার দৃঢ প্রত্যায় নিয়ে বিগত ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে সাব-ইন্সেপেক্টর হিসেবে যোগদান করেন। পরে তিনি অফিসার্স ইনচার্জ হিসেবে পদোন্ততি পেয়ে নোয়াখালীর কাটের হাট থানা,কক্সবাজারের মহেশখালীথানা,চকরিয়া থানা,টেকনাফ ও চট্টগ্রামের পাহাড়তলী থানায় থানায় অত্যান্ত সততা ও নিষ্টার সাথে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি টেকনাফ মডেল থানায় অফিসার ইনচার্জ এর দায়িত্ব পালন করেছেন। গত ২৫ ফেব্রুয়ারী টেকনাফ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসেবে যোগদান করেন রণজিৎ কুমার বড়ুয়া। ওসি হিসেবে তিনি জেলায় যোগদানের পর বিগত ১৪ মাসে ২ বার চট্টগ্রাম রেঞ্জ সেরাসহ ৫ বার শ্রেষ্ট অফিসার ইনচার্জের সম্মাননা পান।
একজন মেধাবী,নিরপেক্ষ,পরিশ্রমী ও সাহসী পুলিশ অফিসার দেশ ও জাতির গর্ব। সকল অপরাধীদের সনাক্তকরন প্রকৃত শক্তির উৎসসহ নিরপেক্ষ ভুমিকায় আদালতে প্রেরন করা যাদের হাতে ন্যন্ত থাকে তারা হলো পুলিশ বাহিনী। মহামান্য আদালত বা বিচারক কখনো কোন আসামীকে দোষী সার্বস্থ করে জেল জরিমান অথবা ফাঁসীর দন্ড দেয়না, দন্ড হয় পুলিশ অফিসার কতৃক তদন্ত করে মহামান্য আদালত চার্জশীট দাখিলের মাধ্যমে আদালতের বিজ্ঞ বিচারক তা বিচার বিশ্লেষন করে তারপর আসামীকে দোষী সার্বস্থ করে জেল জরিমান অথবা ফাঁসীর দন্ড দেয়। মুলত পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনের উপর নির্ভর করে অপরাধীদের ভাগ্য। বিশ্বের প্রতিটি রাষ্ট্রে যদি পুলিশ বাহিনী না থাকতো তবে সে দেশে কখনো আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব হতো না।এই কারনে যে দেশের পুলিশ বাহিনীর কার্যক্রম যত উন্নত সে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থাও তেমন উন্নত। এছাড়া যে দেশের পুলিশ বাহিনী যত কর্মঠ সে দেশের জনগন তত শৃঙ্খলাবদ্ধ এবং দেশ প্রেমিক।একজন সাংবাদিক হিসাবে আমার মনে হয়,দেশের নিয়ম বা অনিয়ম ঘটনাবলী সম্পর্কে সত্যকে উৎঘাটন করে, সৎ ও সাহসিকতার সাথে নিরপেক্ষ ভাবে আইন এবং সমাজের কাছে তুলে ধরে যাচ্ছেন ওসি রনজিত কুমার বডুয়া। ছোট্র জীবনে পুলিশ বাহিনী নিয়ে অনেক লেখা পড়েছি,তবে পুলিশ বাহিনীর মধ্যে অনেক সৎ নিষ্ঠাবান কর্মকর্তা রয়েছে যারা জীবন বাঁজি রেখে সততার সাথে দায়ত্বি পালন করে আসছে। আজ এমনই এক সাফল্যের বরপুত্র কে নিয়ে আমার আজকের এই উৎসাহ মূলক প্রতিবেদন। আর তিনিই হচ্ছেন টেকনাফ মডেল থানায় বর্তমানে অফিসার ইনচার্জ হিসেবে কর্মরত রনজিত কুমার বড়ুয়া। তার সততা,নিষ্টা ও সাহসিকতার স্বীকৃতিস্বরুপ গত ২০১০ সালে জাতিসংঘের আওতাধিন বহুজাতিক শান্তিরক্ষী মিশনে যোগ দিয়ে সেখানে দক্ষতার পরিচয় দেওয়াতে তাকে জাতিসংঘ শান্তি পদক প্রদান করেন। এর পরে বিগত ২০০৪ সালে তার সাহসিকতার স্বীকৃতিস্বরুপ বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে আই,জি,পি পদক প্রদান করেন। সর্বশেষ তিনি সততা ও নিষ্টার সাথে দায়িত্ব পালন করায় ২০১৩ সাথে মাদার তেরেসা পাদক লাভ করেন।
জানা গেছে, সাহসী এই পুলিশ অফিসার ১৯৯৩ সাল বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকে তার চৌকস অফিসারদের নিয়ে রাত দিন কঠোর পরিশ্রম করে, নিজের সাহসী পদক্ষেপ আর কোলাকৌশলে মানবপাচার, মাদকপাচার, যুদ্ধাপরাধী, ছিনতাইকারী, অপহরণকারী, জাল টাকা ব্যবসায়ী, অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, চোর, ডাকাত, বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক ইস্যুতে আইনশৃঙ্খলা বিঘœকারীকে গ্রেপ্তারে বিশেষ অবদান রেখেছেন। যার ফলে জনগনের স্বস্থি আসা ও বিশ্বাসের সৃষ্টি হয়েছে।ইতিপূর্বে তিনি কক্সবাজার,মহেশখালী,টেকনাফ,চকরিয়া ও পাহাড়তলী থানায় অফিসার ইনচার্জ থাকাকালিন সময়ে কঠিন পরিস্থিতিকে মোকাবেলা করে নিজের জীবণ বাজি রেখে স্মরাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের তালিকাভুক্ত র্শীষ মানব পাচারকারী চক্রের গড় ফাদার,ইয়াবা পাচারকারী,র্শীষ ডাকাতের র্সদার,জলদস্যু সর্দারসহ বিভিন্ন র্শীষ অপরাধিদের গ্রেফতার এবং কক্সবাজার জেলার একমাত্র ক্রাইমজোন হিসেবে খ্যাত মহেশখালীর গহীন পাহড়ের বিভিন্ন অস্ত্র কারখানায় অভিযান চালিয়ে থেকে বিপুল পরিমান দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার,অস্ত্র তৈরীর কারিগরদের গ্রেফতার করে পুরো কক্সবাজার জেলাসহ বাংলাদেশে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল । তিনি কক্সবাজারের টেকনাফ মডেল থানায় অফিসার ইনর্চাজের দায়িত্ব গ্রহন করে সীমান্তর্বতি উপজেলা টেকনাফকে ইয়াবা,মানবপাচার, হেরোইন,ফেনসিড়িলসহ মাদকের র্স্বগরাজ্য হিসেবে পরিচিত টেকনাফ ও তার আশে পাশে এলাকাকে তার কঠোর হস্তক্ষেপে প্রায় মাদকমুক্ত করে পুরো টেকনাফ এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে চলেছেন।
এলাকাবাসিরা জানান, ওসি রনজিত কুমার বড়ুয়া টেকনাফ থানায় অফিসার ইনচার্জ হিসেবে দ্বায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে পুরো টেকনাফ এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ক্রমশ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটছে বলে জনগনের দাবী। ‘অপরাধীদের আতংক’ হিসেবে আলোচিত পুলিশ কর্মকর্তা রনজিত কুমার বডুয়া র্দীঘদিন ধরে বিভিন্ন থানায় অফিসার ইনর্চাজের দায়িত্ব পালন কালে তার সততা ও নিষ্টার পারদর্শীতা দেখিয়ে পুলিশ ডিপার্টমেন্টে তাকে বহুবার সাহসিকতার পুরষ্কৃত করা হলেও এখনও তার কোন পদায়ন হয়নি। দীর্ঘদিনের চাকরি জীবনে কখনো টাকার পেছনে ছুটেননি তিনি বরাবরেই জনগনের জানমাল রক্ষায় জীবন বাজি রেখে এগিয়ে গেছেন সততার সাথে। এমনকি কক্সবাজারের মহেশখালী থানায় থাকাকালে সময়ে মাঝরাতে একা জীবন বাজি রেখে গভীর পাহাড়ের সুরঙ্গ করে তৈরী করা অস্ত্র কারখানায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান অস্ত্র, গোলাবারুদ ও অস্ত্র তৈরীর সরঞ্জামসহ অস্ত্র তৈরীর কারিগরদের আটক করতে সক্ষম হন। জীবনে নিজেকে কখনো পুলিশ অফিসার ভাবেননি, ভেবেছেন নিজেকে একজন জনগনের সেবক। নিজেকে দিয়ে প্রমান করতে চেষ্টা করে যাচ্ছেন বাংলাদেশের পুলিশ জনগনের বন্ধু। অপরাধ দমন ছাড়াও আইন-শৃংখলার উন্নতিকল্পে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত সরকারের,স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় নির্দেশনা মোতাবেক মাদক ও মানবপাচারের জিরো টলারেন্সে সফল করেন তিনি। সোমবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কথা হয় সাংবাদিক আবদুর রাজ্জাকের সাথে। কথার এক পর্যায়ে বিভিন্ন মাদক ও সন্ত্রাস নির্মূলের বিষয়ে কি ধরনের পদক্ষেপ গ্রহন করছেন এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে আমার কোন আপস নেই।এর বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে পুলিশের। কোন ছাড় দেয়া হবে না। এছাড়া থানার পুলিশকে জনবান্ধব পুলিশে রূপান্তরিত করতে চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন বলে জানান। বিভিন্ন অভিযান/অপারেশনের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকে সচেতন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের সচেতন মূলক সেমিনার করেন তিনি। ইভটিজিং বন্ধে স্কুল ও কলেজ এলাকায়ও পুলিশী টহল জোরদার সহ নানা সেমিনারে করে সচেতন করে স্কুল, কলেজের শিক্ষার্থী সহ অভিভাবকদেরকে নজরে এনে, জরুরি যেকোন ঘটনা ঘটার সাথে সাথেই থানা পুলিশকে অবহিত করার জন্যও নাম্বার চালু করেন তিনি। ঘুষ দূর্নীতি এমনকি টেকনাফ মডেল থানা এলাকার এক শ্রেনীর দালাল চক্রের প্রভাবকে গুড়িয়ে দিয়ে গরীব ও সাধারন জনগনের আস্থা ফিরিয়ে আনেন। তিনি পুরো টেকনাফ থানা এলাকাকে সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় এনে থানার অফিসার থেকে শুরু করে হাজতখানার আসামীসহ থানায় আসা বিচার প্রার্থীসহ সকল লোকজনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করেন। তার এমন উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসার দাবীদার। এসবই মাত্র কয়েক মাসে অর্জন করতে পেরেছেন নিজের সততা আর কর্ম স্পৃহার গুনে। অপরদিকে নারী পুলিশ দিয়ে নারী আসামীদের গ্রেফতার অভিযান পরিচালনা কওে নতুন ইতিহাস গড়েছেন টেকনাফ থানায়।সত্যিই তিনি বারবার প্রমান করতে চেয়েছেন,পুলিশ জনগণের বন্ধু, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব বিশেষত্ব পুলিশের।ওসি রনজিত কুমার বড়ুয়া বলেন,পুলিশ মানে আতংকিত কোন বাহিনীর নাম নয়, কারনে অকারনে মানুষকে থানায় ধরে নিয়ে নির্যাতন করার জন্য নিয়োজিত কিছু সরকারি মানুষ ওরাই পুলিশ এ ধারণাই সাধারণ মানুষের। এটা তিনি বদলে দিয়ে যাচ্ছেন। তবে তিনি বলেন, বাংলাদেশে এখন পুলিশের মধ্যে শিক্ষিত উচ্চ শিক্ষিত অফিসার নিয়োগ পেয়েছে, যারা সাধারণ জনগণের এনালগ ধারণাকে পাল্টে দিতে বেশি সময় নিবেনা।অন্যদিকে টেকনাফ থানায় যোগদানের পর অবদান রেখেছেন নানা মামলা,নানা জটিলতা,নানা সেমিনার,নানা সচেতনতামুলক অনুষ্টান সহ, আইন শৃংখলা কমিটির সভায় যুক্তিপূর্ণ বক্তব্য,ইয়াবা ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীদের আস্তানা ধংস,পুলিশের উদ্যোগে বাল্য বিবাহ ও নারী নির্যাতন প্রতিরোধক সেমিনার,সাড়াশি অভিযানে সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার। টেকনাফ থানার মত বাংলাদেশের প্রতিটি থানায় যেনো মতো সাহসী মেধাবী চৌকস পুলিশ অফিসার জম্ম নেয়,তাহলে বাংলাদেশের জনগনের পুলিশ সম্পর্কে ভুল ধারনা অল্প সময়েই পাল্টে যেতো।যেহেতু যারা জনগণকে সত্যিই প্রজাতন্ত্রের মালিক মনে করে তাদের ভেতরে কখনো পঙ্কিলতা থাকেনা।তেমনি এক অফিসারের নাম আজকের ওসি রনজিত কুমার বড়ুয়া। তিনি নিজেকে একজন জনগনের সেবক মনে করেন। তিনি সাহসী নিরপেক্ষ নির্ভীক পুলিশ অফিসার মতো তারা কখনো হাততালি বা পুরস্কারের আশায় কাজ করেনা।সত্যিকার পুলিশ অফিসারের কাছে রাষ্ট্রের দেওয়া গুরু দায়িত্ব ও ন্যায় বিচার,সততা এবং অসহায় মানুষের কান্নার জল অনেক দামি। টাকা কোন মুখ্য বিষয় নয় মুখ্য বিষয় হল বিপন্ন মানুষের জীবনে। তারপরেও বাংলাদেশের জনগনের মাঝে দীর্ঘদিনের বদ্ধ ভুল ধারনা আর দৃষ্টি ভঙ্গির কারনে পুলিশের বিরুদ্ধে ঘুষ আর দুর্নীতির অভিযোগ।আদৌও কি শুধু সারা পৃথিবীর পুলিশ ঘুষ খায় নাকি সব জায়গায় ঘুষ আর দুর্নীতি হয়।বিষয়টি আসলে,সব পাখি মাছ খায় তবে সব দোষ শুধু মাছরাঙা পাখির। ব্যক্তিগত জীবনে ওসি রনজিত কুমার বড়ুয়া স্ত্রীসহ ২ সন্তানের জনক। ১মেয়ে ২ছেলে নিয়ে চট্রগ্রামে বসবাস করেন। যতদিন বেচে থাকবেন ততদিন নিজেকে জনগনের স্বার্থে উৎসর্গ করে কাজ করে যেতে চান তিনি। পুলিশ কখনো কারো স্বার্থে কাজ করেনা পুলিশ জনগনের বন্ধু, জনগনকে পুলিশের উপর আস্থা রাখার অনুরোধ জানিয়ে বলেন ,সকলের দৃষ্টিপাত বদলে নিই, জীবন বদলে যাবে, আর জীবনের সাথে পুলিশের সেবা সব সময় থাকবে।
সম্মাননা প্রাপ্তিতে ওসি রনজিত কুমার বড়ুয় বলেন, সকল উদ্ধর্তন র্কমর্কতাদেও সঠিক নির্দেশনা ও সহকর্মীদের সহযোগীতায় তার এই সম্মাননা প্রাপ্তি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আই জি পি’র নির্দেশে মাদক র্নিমূলের বিরুদ্ধে অব্যাহত সংগ্রামে তিনি সকলের সহযোগীতা কামনা করছেন।