logo

সময়: ০৯:০৯, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪

৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ০৯:০৯ অপরাহ্ন

সর্বশেষ খবর

ইস্পাহানি ফিদে রেটিং দাবা প্রতিযোগিতা, প্রতিববন্ধী দাবা খেলোয়াড়দের জন্য চুয়েটে জনসংযোগ কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করলেন আইদিত ইবনে মঞ্জু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স ১ম বর্ষ ভর্তির আবেদনের ২য় মেধা তালিকা প্রকাশ   মাদক মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মোঃ হাসানুজ্জামান @হাছান(৪২), গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-২ ও র‌্যাব-৬। অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। ‘বিদেশে কর্মী প্রেরণে রিক্রুটিং এজেন্সিকে মানবিক হওয়ার আহ্বান’-প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী

পঞ্চম দিনে সড়কে বেড়েছে চাপ

Ekattor Shadhinota
১৮ এপ্রিল, ২০২১ | সময়ঃ ০৪:৩৯
photo
ফাইল ছবি

নিজস্ব প্রতিনিধি:  -লকডাউনের পঞ্চম দিনে রাজধানীর প্রধান সড়কে যানবাহনের চাপ কিছুটা বেড়েছে। এছাড়া কর্মহীন অনেক দিনমজুর রাস্তায় বের হয়েছেন কাজের সন্ধানে।
রোববার সকালে রাজধানীর শাহজাদপুর, রামপুরা ব্রিজ, আবুল হোটেল, মালিবাগ, ধানমন্ডি, শনির আখড়া এলাকা ঘুরে দেখা যায়, সড়কে রিকশা, প্রাইভেটকার, সিএনজি ও চুক্তিভিত্তিক মোটরসাইকেল চলাচল করছে।
শুধু যানবাহন নয় আজ দোকানপাটও আগের চারদিনের তুলনায় বেশি খোলা রয়েছে। কোনো কোনো এলাকায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি করছে না, এমন দোকানও খোলা থাকতে দেখা গেছে।
কাজের সন্ধানে রাস্তায় বের হওয়া কয়েকজন দিনমজুরের সঙ্গে কথা হলে তারা বলেন, বিধিনিষেধের গত চার দিন হাতে থাকা টাকা খরচ হয়েছে ঘরে বসে। এখন ঘরে বসে থাকলে না খেয়ে মরতে হবে, তাই তারা কাজের সন্ধানে বের হয়েছেন।
রাজধানীর শনির আখড়া এলাকায় কথা হয় নির্মাণ শ্রমিক মো. গাজী সাঈদ জুম্মনের সঙ্গে। তিনি বলেন, আমি যোগালি হিসেবে কাজে যাই। কিন্তু এখন সব বন্ধ থাকায় কাজ নাই। ঘরে বসে কত দিন খাওয়া যায়? তাই রাস্তায় বের হয়েছি কোনো কাজ যদি পাওয়া যায়।
ব্যাংকে লেনদেন করতে আসা মো. হোসেন শিকদার নামে এক ব্যক্তি জানান, লকডাউনের ফলে মন্দা দেখা দিয়েছে তার ব্যবসায়। দুপুরের পর ব্যাংক বন্ধ থাকায় সকালে ব্যবসার কাজের জন্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে তিনি ব্যাংকে টাকা জমা দিতে এসেছেন।
এদিকে বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে পুলিশকে রাস্তায় দেখা গেলেও রয়েছে ঢিলেঢালা ভাব। অনেক সময় রিকশা বা প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেল থামিয়ে বের হওয়ার কারণে জানতে চাওয়া হচ্ছে বিভিন্ন চেকপোস্টে। আবার অনেক চেকপোস্টে পুলিশের কোনো তৎপরতা নেই।
রামপুরা পুলিশ চেকপোস্টে দায়িত্বরত উপ-পরিদর্শক মর্যাদার এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, সরকারের দেওয়া নির্দেশনা বাস্তবায়নে আমরা কাজ করছি। তবে পঞ্চম দিনে মানুষ ও গাড়ির সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে। আমাদের চেকপোস্ট দিয়ে যাতায়াত করা সবাইকে চেক করে মুভমেন্ট পাস দেখছি এবং বের হওয়ার যুক্তিযুক্ত কারণ জানার চেষ্টা করছি।

শেয়ার করুন...

আরও পড়ুন...

ফেসবুকে আমরা…